কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার হাতীমারা গ্রামের আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীরের মালিকানাধীন নাথেরপেটুয়া বাজারের উত্তর পাশে ১২ শতক জায়গা এলপিজি গ্যাস ষ্টেশন করার জন্য ভাড়া নেন ছাটিতলা গ্রামের রফিকুল ইসলাম বাবুল। জায়গাটি ভাড়া দেওয়ার ৭ বছর অতিক্রম হলেও কোন ভাড়া পায়নি বলে দাবি করছেন জায়গার মালিক। ভাড়াটিয়ার কাছে ভাড়া চাওয়ায় ভাড়ার পরিবর্তে হত্যার হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীর। বৃহস্পতিবার (২৩অক্টোবর)সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি সমাধান করতে চান জায়গার মালিক আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীর। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীর বলেন-
আমি মোঃ আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীর গত ০১-০৫-২০১৯ইং তারিখে আমি আমার এই জায়গার ১২ শতক এলাকাবাসীকে সাক্ষী রেখে ষ্টাম্প এর মাধ্যমে ১৮ (আঠারো) বছরের চুক্তিতে বিবাদী- রফিকুল ইসলাম বাবুলকে এলপিজি গ্যাস ষ্টেশন করার জন্য তাহার সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছিলাম। কিন্তু ১ম চুক্তির ১ মাস পরে রফিকুল ইসলাম বাবুল আমাকে অবগত করে যে চট্টগ্রাম বন্দরে তার পাম্পের যাবতীয় মালামাল আটকিয়ে রহিয়াছে। চট্টগ্রাম বন্দরে প্রয়োজনের কথা বলে প্রতারণা করে আমার থেকে আরো একটি ষ্টাম্প নিয়ে যায়। পরবর্তীতে আমি জানতে পারি যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। উক্ত জায়গাটির চুক্তির শুরু হইতে আজ অবধি (৭ বছর) আমাকে কোনো প্রকার ভাড়া প্রদান করেনি। এখন এই জায়গায় বিবাদী কাজ করতে আসলে আমি তাহাকে বাধা প্রদান করি। এবং তাহাকে অবগত করি আমার পূর্বে বকেয়া (৭ বছরের ভাড়া) পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু উপরোক্ত বিবাদী রফিকুল ইসলাম বাবুল আমাকে ভাড়া প্রদান করিবে না বলে জানিয়ে দেয়। এবং জোর পূর্বক কাজ চালিয়ে যেতে থাকিলে পুনরায় বাধা প্রদান করিলে উপরোক্ত বিবাদী রফিকুল ইসলাম বাবুল আমাকে ও পরিবারের সদস্যদের জানে মেরে ফেলার ও গুম করার হুমকি প্রদান করে। এলাকাবাসীর পরামর্শে আমাদের জীবনের নিরাপত্তার জন্য মনোহরগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করে রাখি। পরবর্তীতে থানায় এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের ও নাথেরপেটুয়া পুলিশ ফাঁড়ি থানার ইনচার্জ এর মাধ্যমে থানার ভিতরেই একাধিক বার সালিশ হয়। সালিশে প্রমাণিত হয় যে আমার থেকে নেওয়া ২য় ষ্টাম্পটি মিথ্যা, বানোয়াট ও প্রতারণা করে নেওয়া। তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের উপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ২য় ষ্টাম্পটি অগ্রহনযোগ্য বলে সিদ্ধান্ত নেয়। গত ৭ বছরের ভাড়া প্রদান না করে এবং আমাকে ও আমার পরিবারকে প্রাণ নাশের হুমকী প্রদান করায় উল্লেখিত যায়গাটি তাহাকে ভাড়া প্রদান করিবো না বলে তাহাকে জানিয়ে দেই। এছাড়াও তাহাকে অবগত করি যে, এই জায়গায় তার যতটাকা খরচ হইয়াছে এলাকাবাসী ও উভয়পক্ষের সিদ্ধান্তে সম্পূর্ণ টাকা তাহাকে(বাবুলকে) ফেরত দিবো। এমতাবস্থায় সালিশে সিদ্ধান্ত হয় যে, আমার জায়গাটি আমার হেফাজতে থাকবে। পরবর্তীতে আমি জায়গাতে বেড়া দিতে গেলে উপরোক্ত বিবাদী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর নির্দেশে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী আমাদের উপরে হামলা করে।পাশাপাশি আমাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে থাকা মোবাইল ও মানিব্যাগ গুলো সন্ত্রাসী বাহিনী দল নিয়ে যায় এবং বেড়াটি ভেঙ্গে চুরমার করে দেয়।
পরবর্তীতে এলাকাবাসীর সহযোগীতায় পুনরায় বেড়া দিয়ে জাগয়াটি আমাদের হেফাজতে রাখি।এরপর থেকে রফিকুল ইসলাম বাবুল আমাদের প্রাণ নাশের হুমকী প্রদান করে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় আমরা জাতির বিবেক সাংবাদিকদের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের নিকট আমাদের সম্পদ ও জীবনের নিরাপত্তা চাহিতেছি।

সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৫ অক্টোবর ২০২৫
কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার হাতীমারা গ্রামের আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীরের মালিকানাধীন নাথেরপেটুয়া বাজারের উত্তর পাশে ১২ শতক জায়গা এলপিজি গ্যাস ষ্টেশন করার জন্য ভাড়া নেন ছাটিতলা গ্রামের রফিকুল ইসলাম বাবুল। জায়গাটি ভাড়া দেওয়ার ৭ বছর অতিক্রম হলেও কোন ভাড়া পায়নি বলে দাবি করছেন জায়গার মালিক। ভাড়াটিয়ার কাছে ভাড়া চাওয়ায় ভাড়ার পরিবর্তে হত্যার হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীর। বৃহস্পতিবার (২৩অক্টোবর)সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি সমাধান করতে চান জায়গার মালিক আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীর। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীর বলেন-
আমি মোঃ আবু বকর ছিদ্দিক আলমগীর গত ০১-০৫-২০১৯ইং তারিখে আমি আমার এই জায়গার ১২ শতক এলাকাবাসীকে সাক্ষী রেখে ষ্টাম্প এর মাধ্যমে ১৮ (আঠারো) বছরের চুক্তিতে বিবাদী- রফিকুল ইসলাম বাবুলকে এলপিজি গ্যাস ষ্টেশন করার জন্য তাহার সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছিলাম। কিন্তু ১ম চুক্তির ১ মাস পরে রফিকুল ইসলাম বাবুল আমাকে অবগত করে যে চট্টগ্রাম বন্দরে তার পাম্পের যাবতীয় মালামাল আটকিয়ে রহিয়াছে। চট্টগ্রাম বন্দরে প্রয়োজনের কথা বলে প্রতারণা করে আমার থেকে আরো একটি ষ্টাম্প নিয়ে যায়। পরবর্তীতে আমি জানতে পারি যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। উক্ত জায়গাটির চুক্তির শুরু হইতে আজ অবধি (৭ বছর) আমাকে কোনো প্রকার ভাড়া প্রদান করেনি। এখন এই জায়গায় বিবাদী কাজ করতে আসলে আমি তাহাকে বাধা প্রদান করি। এবং তাহাকে অবগত করি আমার পূর্বে বকেয়া (৭ বছরের ভাড়া) পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু উপরোক্ত বিবাদী রফিকুল ইসলাম বাবুল আমাকে ভাড়া প্রদান করিবে না বলে জানিয়ে দেয়। এবং জোর পূর্বক কাজ চালিয়ে যেতে থাকিলে পুনরায় বাধা প্রদান করিলে উপরোক্ত বিবাদী রফিকুল ইসলাম বাবুল আমাকে ও পরিবারের সদস্যদের জানে মেরে ফেলার ও গুম করার হুমকি প্রদান করে। এলাকাবাসীর পরামর্শে আমাদের জীবনের নিরাপত্তার জন্য মনোহরগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করে রাখি। পরবর্তীতে থানায় এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের ও নাথেরপেটুয়া পুলিশ ফাঁড়ি থানার ইনচার্জ এর মাধ্যমে থানার ভিতরেই একাধিক বার সালিশ হয়। সালিশে প্রমাণিত হয় যে আমার থেকে নেওয়া ২য় ষ্টাম্পটি মিথ্যা, বানোয়াট ও প্রতারণা করে নেওয়া। তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের উপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ২য় ষ্টাম্পটি অগ্রহনযোগ্য বলে সিদ্ধান্ত নেয়। গত ৭ বছরের ভাড়া প্রদান না করে এবং আমাকে ও আমার পরিবারকে প্রাণ নাশের হুমকী প্রদান করায় উল্লেখিত যায়গাটি তাহাকে ভাড়া প্রদান করিবো না বলে তাহাকে জানিয়ে দেই। এছাড়াও তাহাকে অবগত করি যে, এই জায়গায় তার যতটাকা খরচ হইয়াছে এলাকাবাসী ও উভয়পক্ষের সিদ্ধান্তে সম্পূর্ণ টাকা তাহাকে(বাবুলকে) ফেরত দিবো। এমতাবস্থায় সালিশে সিদ্ধান্ত হয় যে, আমার জায়গাটি আমার হেফাজতে থাকবে। পরবর্তীতে আমি জায়গাতে বেড়া দিতে গেলে উপরোক্ত বিবাদী রফিকুল ইসলাম বাবুল এর নির্দেশে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী আমাদের উপরে হামলা করে।পাশাপাশি আমাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে থাকা মোবাইল ও মানিব্যাগ গুলো সন্ত্রাসী বাহিনী দল নিয়ে যায় এবং বেড়াটি ভেঙ্গে চুরমার করে দেয়।
পরবর্তীতে এলাকাবাসীর সহযোগীতায় পুনরায় বেড়া দিয়ে জাগয়াটি আমাদের হেফাজতে রাখি।এরপর থেকে রফিকুল ইসলাম বাবুল আমাদের প্রাণ নাশের হুমকী প্রদান করে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় আমরা জাতির বিবেক সাংবাদিকদের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের নিকট আমাদের সম্পদ ও জীবনের নিরাপত্তা চাহিতেছি।

আপনার মতামত লিখুন