কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার আইটপাড়া আজিজিয়া আলিম মাদ্রাসায় এ বছর এইচএসসি (আলিম) পরীক্ষায় শতভাগ ফেল করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এই মাদ্রাসায় ১৪ জন শিক্ষক রয়েছে। অথচ পাশ করাতে পারেনি মাত্র ৯ জন শিক্ষার্থীকে। এতে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
মাদ্রাসা সূত্রে জানা গেছে, এবছর প্রতিষ্ঠানটি থেকে ১২ জন শিক্ষার্থী ফরম পূরণ করে এর মধ্যে ৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। তবে প্রকাশিত ফলে দেখা যায়, পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সব শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শাহজাহান বলেন, ২০২১ সাল থেকে আমাদের মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষক নাই, এবং ২০২২ সাল থেকে ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক নাই। সেজন্য শিক্ষার্থীদের ফলাফল খারাপ হতে পারে। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে শিক্ষক সংকটের বিষয়টি বারবার জানিয়েছি। কিন্তু কোন ফায়দা হয়নি।
নাঙ্গলকোট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ ইউনুস বলেন, ওই মাদ্রাসায় ১৪ জন শিক্ষক রয়েছে। তাদের কোন শিক্ষক সংকট নেই। ছাত্রদের প্রতি তাদের অবহেলার কারণেই ফলাফলের এই দূর অবস্থা। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৯ অক্টোবর ২০২৫
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার আইটপাড়া আজিজিয়া আলিম মাদ্রাসায় এ বছর এইচএসসি (আলিম) পরীক্ষায় শতভাগ ফেল করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এই মাদ্রাসায় ১৪ জন শিক্ষক রয়েছে। অথচ পাশ করাতে পারেনি মাত্র ৯ জন শিক্ষার্থীকে। এতে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
মাদ্রাসা সূত্রে জানা গেছে, এবছর প্রতিষ্ঠানটি থেকে ১২ জন শিক্ষার্থী ফরম পূরণ করে এর মধ্যে ৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। তবে প্রকাশিত ফলে দেখা যায়, পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সব শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শাহজাহান বলেন, ২০২১ সাল থেকে আমাদের মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষক নাই, এবং ২০২২ সাল থেকে ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক নাই। সেজন্য শিক্ষার্থীদের ফলাফল খারাপ হতে পারে। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে শিক্ষক সংকটের বিষয়টি বারবার জানিয়েছি। কিন্তু কোন ফায়দা হয়নি।
নাঙ্গলকোট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ ইউনুস বলেন, ওই মাদ্রাসায় ১৪ জন শিক্ষক রয়েছে। তাদের কোন শিক্ষক সংকট নেই। ছাত্রদের প্রতি তাদের অবহেলার কারণেই ফলাফলের এই দূর অবস্থা। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপনার মতামত লিখুন