রিয়াজ মোর্শেদ মাসুদ :
২০১৭ সালে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে ৩০০০/( তিন হাজার) নারী পুরুষ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উক্ত নিয়োগ সবাই মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নিয়োগ ও ৭/৮ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা কোটায়ও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
সংবাদ প্রকাশের জন্য দুর্নীতির তথ্য পাওয়ার জন্য গত ২৯/১০/২০২৪খ্রিঃ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়-১ এর উপসচিব ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ সিরাজুল ইসলামের নিকট ই- মেইলে আবেদন করা হয়েছে। উপসচিব ৩০/ কার্যদিবসে তথ্য প্রদান না করায় শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের নিকট গত ২১/১২/২০২৪খ্রিঃ ই-মেইলে আপীল আবেদনও করা হয়েছে।
চাহিত তথ্য ছিল, ১। প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০১৭ মোট ৩০০০/ ( তিন হাজার) লোকবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। জেলা ওয়ারী সংখ্যাসহ তালিকা পাওয়ার জন্য আবেদন। ২। চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে জেলা ওয়ারী নাম ও মুক্তিযোদ্ধা সনদের নম্বরসহ তালিকা পাওয়ার জন্য আবেদন। ৩. কুমিল্লা জেলায় যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাদের নামের তালিকা ও মুক্তিযোদ্ধা সনদের ফটোকপি পাওয়ার জন্য আবেদন। ৪। পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের ফটোকপি ও নিয়োগ বোর্ডের সদস্যদের তালিকা পাওয়ার জন্য আবেদন। বিঃদ্রঃ ৩০০০/ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করার অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে সিনিয়র সাংবাদিক জামাল উদ্দিন স্বপন বলেন, সঠিক সংবাদ প্রকাশের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ তথ্য সরবরাহ করে না, এর মধ্যে গত ৫ আগষ্টের পর থেকে তথ্য কমিশন অচল রয়েছে। ২ তথ্য কমিশনার ও প্রধান তথ্য কমিশনারসহ ৩ পদ খালি রয়েছে।