লাকসাম প্রতিনিধি
কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার মিশ্রী গ্রামের মৃত সাইদুর রহমানের ছেলে মোঃ রাজিব হোসেন জহির গতকাল বুধবার দুপুরে কুমিল্লা নগরীর নিউমার্কেটের পঞ্চম তলায় পেশাজীবি সাংবাদিক সোসাইটির কার্যালয়ে তার পতিপক্ষ বিএনপি নেতা লাকসাম উপজেলার সাবেক পৌর মেয়র মজির আহমেদ ও তার সহযোগী সাবেক মেজর লুৎফর কবির,নজরুল ইসলাম, জাহিদুল মাওলা, ইকবাল হোসেন, ফাহমিদা রুমার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেন।সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ আনেন তার প্রেস রিলিজ বক্তব্যে, তিনি বলেন লাকসাম উপজেলার মিশ্রি মৌজায় ২০০২ সালে জাহাঙ্গীর মাওলা ও তার ফুফু থেকে ক্রয় সূত্রে মোট ৫৬ শতক জমি কিনে মাটি ভরাট করে মার্কেট নির্মান করেন,অতপর স্থানীয় দের কাছে ভাড়া দেন দোকান গুলো, এবং জমি তার নামে খারিজ করে বিদ্যুৎ, গ্যাস স্থাপন করেন,সরকারি যাবতীয় আইন মেনে আসছিলেন তিনি।পূর্ব শত্রতার জের ধরে বিএনপি নেতা কথিত লোক দিয়ে ভুয়া কাগজপত্র তৈরী করে জায়গার বিরুদ্ধে মামলা করেন।যা নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে সঠিক প্রমানাদি না থাকায় মামলা গুলো খারিজ হয়ে যায়। এতে ৫ ই আগষ্টের পর পতিপক্ষ আরো অত্যাচার, নিপীড়ন চালিয়ে যান জহিরের উপর। গত ২৩ শে ফেব্রুয়ারী ২০২৫ জোড় পূর্বক মার্কেটের দেয়ার ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে দখলে নিয়ে নাম পরিবর্তন করেন। দখল দারদের সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয়।এতে বার বার জহির উপজেলা প্রশাসন,জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করে কোন সুরাহা পাননি,পরবর্তী তে গত ২ মার্চ ২০২৫ কুমিল্লা জেলা আদালতে তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন যা পিবিআই এর কাছে তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে আদালত। এবং এ বিষয়ে কুমিল্লা জেলা প্রসাশক ও কুমিল্লা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অভিযোগ করা হয়েছে বলে বক্তব্য বলেন।উক্ত অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে,। সরকার ও লাকসাম বাসীর কাছে তার দাবি হলো তার কি অপরাধ? নিজের ক্রয় কৃত সম্পক্তি জোর পূর্বক দখল নিবে তার কি কোন বিচার হবে না? তাই সরকার যেন সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্ত করে বিষয়টি নিষ্পত্তি করে দেন, এবং কাগজ পত্র অনুযায়ী জমির মালিক হিসাবে যেন তাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
এবং জোর পূর্বক দখল কারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী করেন। এব্যপারে মজির আহমেদ বলেন জহির আওয়ামী লীগের দোসর, জমি তার না।