সবুজপত্র অনলাইন ডেস্ক
তাজুল ইসলাম নাম শুনলেই যেন লাকসামের ফ্যাসিস্ট তাজুল ইসলামের কথা মনে পড়ে। তাজুল ইসলাম যাকে এলাকায় সুদি তাজু বা ছোট্ট জিহ্বা তাজু নামে পরিচিত।সাংবাদিক হলো তার সাইনবোর্ড এ সাইনবোর্ডকে কাজে লাগিয়ে চলে তার যত অপকর্মে।নাঙ্গলকোট থানার গোলঘরের শালিসের কন্ট্রাক্ট,জমি দখল,শশুর বাড়ীর অর্থ আত্মসাতসহ নানা অনিয়ম দূর্ণীতির অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
বিস্তারিত থাকছে অনুসন্ধানে। বিএনপি জোটের আমলে তাজু কোওপারেটিভ এর ব্যাবসা করতো। জোট সরকারের পতন হলে দেওলিয়া হয়ে নাঙ্গলকোট ছেড়ে লাকসামে আবাস গড়েন।সম্প্রতি সুদের টাকা দিয়ে লাকসামে মারধরের শিকার হওয়ার পর লাকসাম ছাড়তে বাধ্য হন এই তাজুল ইসলাম।পরে মাইন উদ্দিন দুলালকে হাত করে ভূইপোড় ফ্যাসিস্ট সরকারের সহযোগীদের নিয়ে কথিত প্রেসক্লাব গঠন করে হয়ে যান সাধারণ সম্পাদক।
সে উপজেলার রায়কোট দক্ষিণ ইউনিয়নের মনতলী গ্রামের মৃত লাকীর ছেলে নাঙ্গলকোট উপজেলায় তার রয়েছে বিশাল সুদের কারবার তার সুদের কারবারে পড়ে অনেক মানুষ পথের নিঃস্ব হয়েছেন।উপজেলার অলীপুর বাজারের পশ্চিম মাথায় মসজিদের দক্ষিণ পাশে সম্প্রতি কনকইজ গ্রামের নোয়াবাড়ীর আবদুর রশিদের ৪.৫ শতক জমি দখল করেন তাজুল ইসলাম ও কেফায়েত উল্লাহ মিয়াজী। অভিযোগ রয়েছে শশুর থেকে কয়েক লাখ টাকা হাওলাত নিয়ে শশুর মারা যাওয়ার পর সব অস্বীকার করেন।৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর এ সুদের টাকা দিয়ে নাঙ্গলকোট উপজেলায় রবি কোম্পানির এজেন্ট নিয়ে রি সীমের দাম তিনগুণ বাড়ীয়ে দেন,।
নাঙ্গলকোট থানার ওসি একে ফজলুল হক যোগদানের পর তার সঙ্গে বেশ সখ্যতা গড়ে ওঠে এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে থানার অধিকাংশ শালিস বৈঠক তার কন্ট্রাক্টে চলে।কুদ্দুস ভূঁইয়া ও আতাউর রহমানকে তার শালিসে বাধ্যতামূলক রাখতে হবে এসকল শালিসদার ও থানার কয়েকজন অফিসারদের ম্যানেজ করে ৫০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকা কন্ট্রাক্ট করেন তিনি।এতে সাধারণ মানুষ ন্যায় বিচার হতে বঞ্চিত হচ্ছেন।