আজ “১৯ ফেব্রুয়ারী হাঁটা দিবস”২০২৫ইং সুস্থ জীবনযাত্রা এবং বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী অবকাঠামো মানব শক্তি তৈরির প্রথম ও কার্যকরী ধাপ ই হচ্ছে নিজের পায়ে হাঁটা, তাই হেঁটে চলার গুরুত্ব ও তাৎপর্যকে আমরা উপলব্ধি করি, সন্মান করি প্রানোচ্ছল,সৌহার্দপূর্ণ বিশ্ব মানবতাকে আরো সুশৃঙ্খল মানববন্ধনে আবদ্ধ করে প্রকূতির বিশুদ্ধতাকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব জয়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করাই হাঁটা দিবসের উদ্দেশ্য। হাঁটার প্রতিটি পদক্ষেপ হোক আত্নবিশ্বাসী। হাঁটার প্রতিটি ছন্দে থাকুক আত্মসম্মানবোধ, সুস্থ, প্রানোবন্ত থাকার অনুভুতি। সংঘাত ও শংকা মুক্ত জীবন আমাদের সবার কাম্য। আসুন আমরা সবাই একসাথে হাঁটি, পাশে থাকি।
আজকের অঙ্গিকার হোক আমাদের আগামীর পথে হাঁটার পাথেয়। আন্তর্জাতিক হাঁটা দিবসের প্রতিষ্ঠাতা জান্নাতুল মাওয়া রুমার সভাপতিত্বে আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ইং ময়মনসিংহ থেকে আগত বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এবং কক্সবাজারের স্থানীয় স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে কক্সবাজার লাবনী পয়েন্ট থেকে রেলি শুরু করে সুগন্ধা পয়েন্ট এসে র্যালিটি শেষ করেন। উক্ত রেলিতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের ইন্সপেক্টর মো: জাহাঙ্গীর আলম, তপন তালুকদার, কক্সবাজার প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। র্যালী শেষে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক হাঁটা দিবসের স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে কেবিনেটে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছেন।