• রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
নাঙ্গলকোটে চোর চক্রের তিন নারী সদস্য আটক নাঙ্গলকোটে শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন নির্যাতনের অভিযোগ মনোহরগঞ্জে আন্তঃ উপজেলা ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত আবু সায়েম আজাদকে জিয়া মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নির্বাচিত করায় সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ উল্যাহকে ফুলেল শুভেচ্ছা লাকসামের ইছাপুরায় ‘জুলাই বিপ্লব শহীদ স্মৃতি’ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ধর্ষক বিএনপি নেতা মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার অনুসারী লাকসামে অগ্নিকাণ্ডে তিন পরিবারের নয়টি ঘর পুড়ে ছাই নাঙ্গলকোটে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত যুবক দলের কেউ নয়, দাবি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবদলের লাকসাম উপজেলা পরিষদের গাড়ী ব্যাক্তিগত কাজে ব্যবহার করেও সরকারি মেরামত ব্যয় ১২ লাখ টাকা লাকসামে বিএনপি নেতা মন্টুর হাতে প্রধান শিক্ষক প্রহ্রত: বিচার দাবি
সর্বশেষ
নাঙ্গলকোটে চোর চক্রের তিন নারী সদস্য আটক নাঙ্গলকোটে শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের যৌন নির্যাতনের অভিযোগ মনোহরগঞ্জে আন্তঃ উপজেলা ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত আবু সায়েম আজাদকে জিয়া মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নির্বাচিত করায় সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ উল্যাহকে ফুলেল শুভেচ্ছা লাকসামের ইছাপুরায় ‘জুলাই বিপ্লব শহীদ স্মৃতি’ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ধর্ষক বিএনপি নেতা মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার অনুসারী লাকসামে অগ্নিকাণ্ডে তিন পরিবারের নয়টি ঘর পুড়ে ছাই নাঙ্গলকোটে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত যুবক দলের কেউ নয়, দাবি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবদলের লাকসাম উপজেলা পরিষদের গাড়ী ব্যাক্তিগত কাজে ব্যবহার করেও সরকারি মেরামত ব্যয় ১২ লাখ টাকা লাকসামে বিএনপি নেতা মন্টুর হাতে প্রধান শিক্ষক প্রহ্রত: বিচার দাবি

নাঙ্গলকোটের উত্তর অঞ্চলের ত্রাস সৃষ্টিকারী আ’লীগ নেতা ও পেড়িয়া ইউপি সাবেক চেয়ারম্যান হুমায়ুন গ্রেফতার

Reporter Name / ১৯ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের উত্তর অঞ্চলের ত্রাস সৃষ্টিকারী আওয়ামীলীগ নেতা ও পেড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির মজুমদার আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় ১৬ ডিসেম্বর সোমবার রাতে অবশেষে কুমিল্লা ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার ছাত্র-জনতার উপর হামলার ঘটনায় হত্যা মামলার আসামী হিসেবে ডিবি পুলিশ তাকে আটক করেন।
হুমায়ুন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগ ক্ষমতা থাকাকালীন ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থাকাকালীন বিএনপি, জামায়াত নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কুমিল্লা সদর দক্ষিণে ছাত্র-জনতার উপর হামলার নেতৃত্বদানকারী, নামে-বেনামে বিভিন্ন ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে জেলা পরিষদের এক কোটি টাকা আত্মসাত এবং কাকৈরতলা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভূয়া বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি গঠনের মাধ্যমে সভাপতি হয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সহকারি প্রধান শিক্ষক এবং বিভিন্ন কর্মচারী নিয়োগ বাণিজ্যে প্রায় ৫০লাখ টাকা আত্মসাৎসহ বিভিন্ন খাতে আর্থিক অনিয়মের মাধ্যমে গত ১৬ বছরে তার বিরুদ্ধে প্রায় শতকোটি টাকার মালিক বনে যাওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
কুমিল্লা জেলা পরিষদ থেকে বড়স্বাঙ্গিশ্বর গ্রামে তার মা বেগম আংকুরের নেছার নাম দিয়ে ফোরকানিয়া মাদ্রাসা ও পরবর্তীতে মহিলা মাদ্রাসার নামে জেলা পরিষদ থেকে একাধিক সময়ে ৭০লক্ষ টাকা বরাদ্ধ নিয়ে নিজের গ্রামের বাড়িতে আলিশান বাড়ি নির্মাণ করেন। যা বর্তমানে অসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। হুমায়ূন কবির মজুমদারের বিরুদ্ধে নামে-বেনামে বিভিন্ন ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে কুমিল্লা জেলা পরিষদের এক কোটি টাকা আত্মসাতের বিষয়ে উপজেলার পেড়িয়া ইউনিয়নের কাকৈরতলা গ্রামের কামাল হোসেন দূর্নীতি দমন কমিশন চট্রগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। বিভিন্ন সময়ে হুমায়ুন কবির মজুমদারের অনিয়ম নিয়ে সংবাদ পরিশেন করতে গিয়ে হুমায়ুন কবির মজুমদার ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী স্থানীয় সাংবাদিকদের গায়ে পর্যন্ত হাত তোলার ঘটনা ঘটিয়েছেন।
দুদকে অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, হুমায়ুন কবির মজুমদারের বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলা পরিষদ থেকে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে উপজেলার পেড়িয়া ইউনিয়নের কাকৈরতলা পীর কাজির উদ্দিন মাজার সংস্কারে ৩লক্ষ টাকা, বড়স্বাঙ্গিশ্বর পীর কাজির উদ্দিন মাজার সংস্কারে ২লক্ষ টাকা, বড়স্বাঙ্গিশ্বর চেয়ারম্যান বাড়ি সংলগ্ন কবরস্থান উন্নয়নে ৩লক্ষ টাকা, ২০২১-২০২২ অর্থবছরে কাকৈরতলা মাজার উন্নয়নে ৩লক্ষ টাকা, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে কাকৈরতলা গোলাবাড়ি হাজী ছিদ্দিকুর রহমানের বাড়ির পার্শ্বে কবরস্থান উন্নয়নে ২লক্ষ টাকা, বড়স্বাঙ্গিশ্বর উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়নে ২লক্ষ টাকা, কাকৈরতলা উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়নে ২লক্ষ টাকা, বড়স্বাঙ্গিশ্বর উত্তর পাড়া জামে মসজিদ উন্নয়নে ২লক্ষ টাকা, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে বড়স্বাঙ্গিশ্বর উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়নে ২লক্ষ টাকা, কাকৈরতলা উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়নে ২লক্ষ টাকা, বড়স্বাঙ্গিশ্বর পীর কাজিম উদ্দিন জামে মসজিদ উন্নয়নে ৩লক্ষ টাকা এবং বড়স্বাঙ্গিশ্বর গ্রামে বেগম আংকুরের নেছা ফোরকানিয়া মাদ্রাসা ও পরবর্তীতে মহিলা মাদ্রাসার নামে একাধিক সময়ে ৭০লক্ষ টাকা বরাদ্ধ নিয়ে নিজের বাড়ি নির্মাণসহ জেলা পরিষদ থেকে প্রায় এক কোটি টাকা আত্মসাতের লিখিত অভিযোগ রয়েছে। হুমায়ুন কবির মজুমদারের বিরুদ্ধে হতদরিদ্রদের ভিজিএফের চাল আত্মসাৎ এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে হতদরিদ্রদের সরকারিভাবে ঘর দেওয়ার কথা বলে প্রতি পরিবার থেকে ১০হাজার টাকা করে প্রায় ২০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠে। পরে এ নিয়ে তার নিজ গ্রাম বড়স্বাঙ্গিশ্বরের যুবকরা ফেসবুকে লেখালেখি করলে সে ক্ষুদ্ধ হয়ে নিজে এবং তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে যুবকদের উপর অতর্কিতভাবে হামলা করে ৪ জনকে গুরুতর জখম করেন। পরে এনিয়ে থানায় মামলা হয়। ২০২২ সালের ১ এপ্রিল উপজেলার কাকৈরতলা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনের কোন প্রকার তফসিল ঘোষণা না করে এবং অভিভাবকদের না জানিয়ে হুমায়ুন কবির মজুমদারের যোগসাজসে বিদ্যালয়ের তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোখলেছুর রহমান অবৈধভাবে ভূয়া কমিটি গঠন করেন। ওই কমিটির দুই অভিভাবক সদস্য দুলাল হোসেন ও মিজানুর রহমানের কোন ছেলে-মেয়ের নাম বিদ্যালয়ের হাজিরা খাতায় না থাকলেও তাদেরকে অভিভাবক সদস্য দেখিয়ে ভূয়া কমিটি গঠন করেন। পরে এনিয়ে ম্যানেজিং কমিটির অবৈধ কমিটি বাতিল করার জন্য বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য নুর হোসেন, হায়াতুন নবী, দেলোয়ার হোসেন, জালাল উদ্দিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এতেও কাজ না হওয়ায় ২০২২ সালের ৯ সেপ্টেম্বর কাকৈরতলা গ্রামের দুলাল কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান বরাবরে অবৈধ কমিটি বাতিলের জন্য আবেদন করেন। কিন্তু হুমায়ুন কবির মজমুদার সাবেক উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নাছির উদ্দিন এবং তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের ব্যাক্তিগত সহকারি কে এম সিংহকে হাত করে কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান ও বিদ্যালয় পরিদর্শককে দিয়ে বিদ্যালয়ের অবৈধ কমিটি অনুমোদন করেন। পরে এ কমিটি দিয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সহকারি প্রধান শিক্ষক এবং ৭জন কর্মচারী নিয়োগে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার নিয়োগ বাণিজ্য করার অভিযোগ রয়েছে। হুমায়ুন কবির মজুমদার সরকারি নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে একই সাথে তিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাকৈরতলা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, কাকৈরতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বড়স্বাঙ্গিশ্বর বিদ্যা নিকেতন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। বিভিন্ন সময়ে বিদ্যালয়ের উন্নয়নের কথা বলে কাকৈরতলা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ও বড়স্বাঙ্গিশ্বর বিদ্যা নিকেতনের ফান্ড থেকে জোরজোবরদোস্তিমূলকভাবে লাখ-লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। হুমায়ুন কবির মজুমদার ২০১৪ সালে উপজেলা নির্বাচনে সদরদক্ষিণ ও লালমাই উপজেলা থেকে সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এসে কাকৈরতলা উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র দখল করতে গিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। তারা এক পর্যায়ে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী নজির আহম্মদ ভূঁইয়া কর্মী সমর্থকদের উপর সশস্ত্র হামলা করে ৪ জনকে গুলিবিদ্ধ করেন এবং যুবদল কর্মী মিজানুর রহমানের বাড়িঘরে ব্যাপক হামলা চালিয়ে তার বৃদ্ধ বাবার উপর হামলাসহ তার বাড়িঘর আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন। ২০১৭ সালে চেয়ারম্যান থাকাকালীন ইউনিয়ন পরিষদে অনৈতিক কাজ, চাঁন্দপুর খালের মাটি বিক্রি এবং পদুয়া-পেড়িয়া-নাঙ্গলকোট সড়কের গাছ বিক্রির অভিযোগ নিয়ে নাঙ্গলকোট উন্নয়ন সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি আবু সায়েম আজাদ চেয়ারম্যান কার্যালয়ে গেলে হুমায়ুন চেয়ারম্যান তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে তাদের উপর হামলা করে। পরে উল্টো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ার, টেবিল ভাংচুর করার অভিযোগ এনে আবু সায়েম আজাদসহ ৩৬ জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানি করেন। ওই সময়ে তার মিথ্যা মামলা থেকে কাকৈরতলা গ্রামের সৌদিআরব প্রবাসী রহমত উল্ল্যা পর্যন্ত রেহাই পায়নি। গত ১৭ বছরে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে নিজে বাদি হয়ে একটিসহ অন্যদের দিয়ে কমপক্ষে ৭টি মিথ্যা রাজনৈতিক মামলা দিয়ে হয়রানি করার ঘটনা ঘটেছে। পেড়িয়া ইউনিয়নের যে কেউ তার অন্যায়ের প্রতিবাদ করতো তাদের উপর সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে হামলা এবং মিথ্যা মামলা দায়ের করতেন। এমনকি তার আপন ভাই মাষ্টার সোলায়মানের ছেলে ফরহাদও তার হামলা-মামলা থেকে রক্ষা পায়নি। ২০১৭ সালের দিকে নাঙ্গলকোটের স্থানীয় কিছু সাংবাদিক তার অনিয়মের খবর পেয়ে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে গেলে হুমায়ুন কবির মজুমদার ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী সাংবাদিকদের উপর অতর্কিতভাবে হামলা চালিয়ে ৪জন সাংবাদিককে আহত করে। পরে একজন সাংবাদিকের একটি মোটরসাইকেল রেখে দেয়। মুন্সির কলমিয়া গ্রামের প্রবাসী মফিজের ছেলে ইসলামী ছাত্র শিবির কর্মী সজিবকে মারধর করে মসজিদে নিয়ে ছাত্র শিবিরের রাজনীতি করবে না বলে শপথ বাক্য পাঠ করান। ২০১৭ সালে বাঙ্গড্ডা ইউনিয়নের পরিকোট গ্রামের জামায়াতে ইসলামীর নারী কর্মীরা বড়স্বাঙ্গিশ্বর গ্রামে জামায়াতের প্রচারণা করতে গেলে হুমায়ুন মজুমদার খবর পেয়ে তাদের আটক করে থানা পুলিশকে খবর দেয়। বড়স্বাঙ্গিশ্বর গ্রামের কাজী ফিরোজুল ইসলাম তার ও তার সন্ত্রাসীবাহিনীর হুমকির মুখে মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান পর্যন্ত বাড়িতে করতে পারেননি। পরে লাকসামের একটি কমিউনিটি সেন্টার মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান করেন। ২০২২ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আধিপত্য বিস্তার করতে গিয়ে তার প্রতিপক্ষ চেয়ারম্যান প্রার্থী আবদুল হামিদকে ফাঁসাতে গিয়ে তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে শাকিল নামে একটি নিরীহ ছেলেকে হত্যার ঘটনা পর্যন্ত ঘটিয়েছে।
হুমায়ুন মজুমদার নাঙ্গলকোট-শ্রীফলিয়া-বাঙ্গড্ডা সড়কের দৌলতপুর এলাকায় সরকারি গাছ বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎ করেন। নামে-বেনাম সরকারের সামাজিক কর্মসূচীর বিভিন্ন ভাতা ভোগীদের টাকা পর্যন্ত আত্মসাত করার অভিযোগ রয়েছে। এলাকায় পর্যায়ে সালিশ বৈঠকের বিভিন্ন নিরীহ মানুষের লক্ষ-লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম, মৃত্যু সনদ, চেয়ারম্যান সনদের নামে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে সরকারি কোষাঘারে জমা না দিয়ে নিজে আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :
More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা