এমএসআই জসিম লাকসাম (কুমিল্লা)
লাকসাম মেডিকেল সেন্টার (প্রাঃ) লিঃ এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও লাকসাম রিয়েল ষ্টেট ব্যবসায়ী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, লাকসাম হাসপাতাল ও ডায়াগনষ্টিক মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং লাকসাম ভিক্টোরী হিউম্যানেটির উপদেষ্টা মো. লুৎফুর রহমান জুয়েল একজন সমাজসেবক, দানবীর জনদরদী, ভদ্র-ন¤্র মিষ্টভাসী মানুষ। স্বল্প মূল্যে চিকিৎসা সেবা জণসাধারণকে দিচ্ছেন। মানবসেবায় ও মানবকল্যাণে কাজ করছেন। তিনি বিভিন্ন সংগঠন মসজিদ, মাদ্রাসা ও মুক্তবের সাথে জড়িত। মো. লুৎফুর রহমান জুয়েল লাকসাম নবাব ফয়েজুন্নেছা সরকারী কলেজ গেজুয়েশন সম্পন্ন করেন। তার স্ত্রী মিসেস নাজমুন সুলতানা ববি একজন সু-গৃহিনী। তিনি দুই ছেলে এক মেয়ের বাবা। বড় ছেলে ফাহিম রহমান তালহা বিএসনি ইঞ্জিনিয়ারীং সিএসই, এআইইউবি বসুন্ধরা শেষ বর্ষ পড়েন। দ্বিতীয়জন মেয়ে জোহা রহমান মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজ এইচএসসি শেষ বর্ষ-২০২৪ পড়েন। তৃতীয়জন যোবায়ের রহমান কাওমী মাদ্রাসা উত্তরণ আইডিয়াল মাদ্রাসায় পড়েন। তিনি সর্বক্ষেত্রে একজন প্রশংনীয় মানুষ। তিনি সহজেই মানুষকে আপন করে নেন। মানুষের ভালোবাসায় তিনি নিজেও সিক্ত। ব্যক্তিত্বগুণে ও উদারতার কারণে তিনি সকলের কাছে সম্মানীত। মো. লুৎফুর রহমান জুয়েল লাকসাম সরকারী কলেজে অধ্যায়নকালীন ও পরে একজন ক্লীন মনের মানুষ। কর্মজীবনে এসে তিনি সর্বদা উদারতা ও মানবসেবায় সকলের কাছে পরিচিত লাভ করেন। তিনি বলেন সন্ত্রাস, মাদক, সুদ-ঘুষ ও দূর্নীতি মুক্ত আদর্শ সমাজ বিনির্মানে সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এমন একটি সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে যেখানে কেউ কারো উপর জুলুম করবে না। আমরা বিপদে আপদে মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। আমাদেরকে সমাজে বাঁচতে হবে। সমাজকে সুন্দর ও কল্যাণকর সমাজ হিসেবে গড়ে তোলার আমাদের সকলের দায়-দায়িত্ব রয়েছে। তিনি আরো বলেন আমাদেরকে গরীব দুঃখী মানুষের পাশে সবাইকে দাঁড়াতে হবে। সমাজ হতে যৌতুক দূর করতে হবে। কোন গরীব বোনের বিয়ে যে বন্ধ না হয়। সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মো. লুৎফুর রহমান জুয়েল এবার ভয়াভহ বন্যায় মানুষের পাশে দাঁড়ান এবং নিজের ব্যক্তিগত তহবিল হতে ভূমিকা রাখেন। এর আগে তিনি বিগত বছর শীতার্ত মানুষকে কম্বল প্রদান করেন। তিনি বন্যার্ত মানুষকে খাদ্য সামগ্রী ও ঔষধ প্রদান এবং মেডিকেল টিম গঠন করে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন। মো. লুৎফুর রহমান জুয়েল মানবসেবায় নিয়োজিত। তিনি মিডিয়ায় আসতে চান না। প্রচার বিমুখ এবং প্রচারে আগ্রহী না। মানবসেবার এই ফেরিওয়ালা নিরবে মানুষকে সহায়তা করছেন, অব্যাহত রেখেছেন মানবসেবার কাজ। কিšুÍ কোন আওয়াজ নেই, এই জন্য তিনি সকলের কাছে প্রশংসনীয় অর্জন করেন।