নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে সাত নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র্যালী করেছেন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা। শনিবার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়া নেতৃত্বে র্যালীটি নাঙ্গলকোট পৌর সদরের বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদিক্ষণ করে উপজেলা পরিষদ সামনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় র্যালীতে উপস্থিত ছিলেন- পৌরসভার বিএনপির আহবায়ক আনোয়ার হোসেন মুকুল, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাবেক সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মাজহারুল ইসলাম ছুপু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম রসুল, আলী আক্কাস, কলিমুল্লাহ, বর্তমান জোড্ডা পশ্চিম ইউপি চেয়ারম্যান জসিমউদদীন, জাসাস কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা সহ-সভাপতি সায়েম মজুমদার শিপু, যুবদল নেতা ডাক্তার মাইন উদ্দিন বাহার, নাছির উদ্দীন, আলা উদ্দিন কিরন, আব্দুর রহিম, মনির হোসেন, কাজী জসীম উদ্দিন, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দল নেতা অধ্যাপক জালাল আহাম্মদ, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবদলের সদস্য নেছার উদ্দিন বাবুল, পৌর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি কাউসার আলম, উপজেলা ছাত্রদল নেতা সেলিম জাহাঙ্গীর মন্টু, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আজিম উল্লাহ মাকসুদ, উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মো. ইউছুপ, পৌর সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক কামরুজ্জামান কমু, সদস্য সচিব আব্দুল আলীসহ আরও অনেকে। এরআগে বিএনপি অফিসে নাঙ্গলকোট উপজেলা ও পৌরসভার আয়োজনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময় সভা পৌরসভার বিএনপির আহবায়ক আনোয়ার হোসেন মুকুলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়া।
এ সময় প্রধান অতিথি তার বক্তব্য বলেন- এক সময় নৌকা বেচা কিনি হতো দেড় থেকে দুই কোটি টাকা। সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে বক্সগঞ্জ ইউপিতে নৌকা বেচা গেছে দুই কোটি টাকা। তারপরও ফেল করেছে। আর এখন কেউ এ নৌকা চারআনা দিও নিবে না। শেখ হাসিনা নেতাদের পকেট ভারির রাজনীতি করেছে। গত ৫ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনের গণবর্থনায় স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। তার পর থেকে এ নাঙ্গলকোটের কয়েক জন বিএনপি নেতা কোটি টাকা ইনকাম করেছে। সাবধান হয়ে যান। এ নাঙ্গলকোটে কোন দুর্নীতিবাজের ঠাঁই নাই। আমরা টাকার জন্য রাজনীতি করি না। মানুষের সেবার জন্য রাজনীতি করি।